ঢাকা, বৃহস্পতিবার ০২, মে ২০২৪ ১৫:১৪:২৮ পিএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
সবজির বাজারে স্বস্তি নেই যুদ্ধকে ‘না’ বলতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আহ্বান জানিয়েছি ভারী বর্ষণে মহাসড়কে ধস, চীনে ২৪ প্রাণহানি রাজবাড়ীতে ট্রেন লাইনচ্যুত, রেল যোগাযোগ বন্ধ এভারকেয়ারের সিসিইউতে ভর্তি খালেদা জিয়া মহান মে দিবসে মেহনতি মানুষের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা মদিনায় ভারি বৃষ্টিতে বন্যা, রেড অ্যালার্ট জারি

শিশুদের কলকাকলিতে মুখর ৫ বিদ্যালয় 

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ১২:৪২ পিএম, ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ বুধবার

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

টানা ২৩ দিন বন্ধ থাকার পর বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের পাঁচ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস শুরু হয়েছে। বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) শিশুদের কলকাকলিতে মুখরিত আবারও হয়েছে বিদ্যালয়গুলোর প্রাঙ্গণ।

বিদ্যালয়গুলো হলো- উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের বাইশফাঁড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ভাজাবনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, তুমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পশ্চিমকুল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও দক্ষিণ ঘুমধুম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

এর আগে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সশস্ত্র বাহিনী ও বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরকান আর্মির মধ্যে চলমান সংঘাতের জের ধরে সীমান্তে উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে বিদ্যালয়গুলো বন্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ।


উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ত্রিরত্ন চাকমা বলেন, ঘুমধুম সীমান্তের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার কারণে সাময়িক বন্ধ থাকা ৫টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বুধবার থেকে নিয়মিতভাবে ক্লাস চলবে।

জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আব্দুল মান্নান জানান, ঘুমধুম সীমান্তের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় খুলে দেয়া বিদ্যালয়গুলোতে নিয়মিতভাবে ক্লাস চলবে। মিয়ানমারে অভ্যন্তরীণ সংঘাতের কারণে ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ঘুমধুম ইউনিয়নের বাইশপারী, ভাজা বনিয়া, তুমব্রু, পশ্চিম কুল তুমব্রু ও দক্ষিণ ঘুমধুম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল।

গত মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বান্দরবান জেলা প্রশাসক শাহ্ মোজাহিদ উদ্দিন জানিয়েছিলেন, সীমান্তের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার কারণে আগামী বুধবার থেকে সাময়িকভাবে বন্ধ থাকা পাঁচটি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো খুলে দেয়া হচ্ছে।

উল্লেখ্য, মিয়ানমার সীমান্তের ওপার থেকে ছোঁড়া মর্টার শেলের আঘাতে গত ৪ ফেব্রুয়ারি এক বাংলাদেশি নারীসহ দুইজন নিহত হন। এর পরে ঘুমধুম সীমান্তের দুটি বিদ্যালয়কে আশ্রয়কেন্দ্র ঘোষণা করে প্রশাসন। দুইজন নিহত হওয়ার পরে ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ঘুমধুম ইউনিয়নের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করে জেলা প্রশাসন ও জেলা প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগ।